• শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৩ পূর্বাহ্ন
  • |
  • Bangla Converter
  • |
শিরোনাম :
নাঃগঞ্জে গণমাধ্যম কর্মীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল কর্তৃক কর্মশালা ও সনদপত্র বিতরণ নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প নারায়ণগঞ্জে গণপ্রকৌশল দিবস ও আইডিইবি’ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সভা ও র‍্যালি নারায়ণগঞ্জে বেসরকারি হাসপাতাল মালিকদের নিয়ে মতবিনিময় সভা সুজন-এর ২৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা না’গঞ্জে গ্রাম আদালত বিকেন্দ্রীকৃত পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ রাজধানীতে ঢাকা-১৭ আসনে খেলাফত মজলিসের প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প আজ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ -এর মৃত্যুবার্ষিকী সিদ্ধিরগঞ্জে আঁধারে আলো প্রতিবন্ধী কল্যাণ সংস্থা’ উদ্যোগে প্রতিবন্ধীদের মাঝে চাল বিতরণ নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে প্রার্থী হবেন কৃষকদল নেতা শরিফ মোল্লা

বিদ্যুতের লোকচুরি খেলায় জনজীবন অতিষ্ট

বিডিনিউজ আই ডেস্ক : / ৭৪২ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : রবিবার, ৪ জুন, ২০২৩

বন্দর প্রতিনিধি: জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রচন্ড গরমে বিদ্যুতের লোকচুরি খেলায় বন্দর বাসীর জনজীবন অতিষ্ট হয়ে উঠেছে। এমন কথা জানিয়েছে ভ্থক্তভোগীরা। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানিয়েছে জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রচন্ড গরম পরতে না পারতেই শুরু হয়েছে বন্দরে বিদ্যুৎ লোকচুরি খেলা। এর ধারাবাহিকতায় বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের ফরাজিকান্দা, আলীনগর, ঘারমোড়া, চর-ঘারমোড়া, চুনাভূরা, আলীসারদী, শুভকরদী, দৌলতপুর, সুচিয়ারবন্ধ, বুরুন্দী, নিশং, মোল্লাবাড়ী, হাজরাদী চাঁনপুর, সাবদীসহ নারায়ণগঞ্জ সিটি কপোর্রেশনের ১৯নং ওয়ার্ডের মদনগঞ্জ, ইসলামপুর, শান্তিনগর ২০নং ওয়ার্ডের মাহমুদনগর, বেপারীপাড়া, দড়ি-সোনাকান্দা, সোনাকান্দা, হাজীপুর, ২১ নং ওয়ার্ডের সোনাকান্দা চৌধুরীপাড়া, এনায়েতনগর, ঋষিপাড়া, রুপালী , ছালেহনগর, শাহীমসজিদসহ সর্বত্র স্থানে প্রতিদিন সকাল, দুপুর ও সন্ধ্যায় কমপক্ষে ২ ঘন্টা করে বিদ্যুৎত থাকছে না। বিদ্যুৎ লোকচুরি খেলায় বন্দরে ব্যবসায়ী সমাজসহ সচেতন মহল র্তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বন্দরে বিভিন্ন স্থানে ছোট বড় মিল কারখানা গড়ে উঠার কারনে বিদ্যুৎতের চাহিদা বেড়ে যায়। বিদ্যুৎ না থাকার কারনে বন্দরে ছোট বড় বিভিন্ন প্রকারের মিল ও কারখানা অচল হয়ে পরে। সে সাথে বন্দরে সরকারি ব্যাংক, সরকারি অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সিএনজি পাম্পের দৈনন্দিন কাজে মারাত্নক ভাবে বেঘাত সৃষ্টি হয়। এ কারনে বন্দরে ব্যবসায়ী সমাজ অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। পিক আওয়ারে এখন বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে গৃহিনী সায়েমা রহমান শিখা গনমাধ্যমকে জানিয়েছে, জ্যৈষ্ঠ মাসকে মধু মাস বলা হয়। এ মাস প্রচন্ড গরম থাকে। এর মধ্যে সন্ধ্যায় ও গভীর রাতে বিদ্যুৎত থাকছে না উল্লেখিত এলাকায়। রাতের বেলায় বিদ্যুত না থাকার কারনে আমাদের ছেলে মেয়েদের লেখা পড়াসহ ঘুমের বেঘাত সৃষ্টি করেছে। ঘারমোড়া এলাকার ব্যবসায়ী মামুন মিয়া জানিয়েছে, দিনের বেলায় হঠাৎ বিদ্যুৎ না থাকার কারনে মাঝে মধ্যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেই। বিদ্যুৎ না থাকলে আমাদের প্রচুর টাকা লোকশান গুনতে হয়। আমরা ব্যবসায়ীরা বিদ্যুৎতের উপর নিরর্ভশীল। এক দিকে আমরা চাহিদা অনুয়ায়ি বিদ্যুৎ পাচ্ছি না অন্যদিকে সরকার বার বার বিদ্যুৎ এর দাম বৃদ্ধি করছে। বিদ্যুৎ এর লোকচুরি খেলা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভূক্তভোগী বন্দর বাসী।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..