• বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ১২:৪৩ পূর্বাহ্ন
  • |
  • Bangla Converter
  • |
শিরোনাম :
গ্রিন এণ্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ কর্মসূচির আওতায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান নাঃগঞ্জে দেশবরেণ্য জনপ্রিয় মানবাধিকার নেত্রী সোহে্লী পারভীন এর জন্মদিন পালিত ঈদের ছুটিতেও না.গঞ্জ সদর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের জরুরি পরিসেবা ঈদের ছুটিতেও না.গঞ্জ বন্দর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের জরুরি পরিসেবা চলমান শহিদ পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণে জেলা প্রশাসকের আশ্বাস: “শহিদরা আমাদের গর্ব, তাঁদের পরিবার আমাদের পরিবার” বিএনপি নেতা রোমেন -এর ঈদ শুভেচ্ছা শ্রমিক জাগরণ মঞ্চের কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষে ঈদের শুভেচ্ছা না.গঞ্জে ৭৪টি পশুর হাটে সেবা দিচ্ছে ভেটেরিনারি টিমের ১৬০জন সদস্য নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী তৃণমূল পর্যায়ে নারী উদ্যোক্তাদের বিকাশ সাধন প্রকল্পের মত বিনিময় সভা

মশক নিধনে চসিকে এক মাসের ‘ক্রাশ প্রোগ্রাম’ শুরু

বিডিনিউজ আই ডেস্ক : / ৫৯২ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : বুধবার, ৪ আগস্ট, ২০২১

বিডি নিউজ আই: চট্টগ্রাম মহানগরবাসীকে ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে মশক নিধনে এক মাসের বিশেষ ‘ক্রাশ প্রোগ্রাম’ শুরু করেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)।
কর্মসূচির আওতায় প্রতিদিন চারটি ওয়ার্ডে ১৬৬ জন শ্রমিক মশার লার্ভা ধ্বংসকারী কীটনাশক ‘লার্ভিসাইড’ ও অ্যাডাল্টিসাইড ছিটাচ্ছেন।
আজ বুধবার চট্টগ্রাম নগরীর বিপ্লব উদ্যান এলাকায় মিশক নিধন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী।
ক্রাশ প্রোগ্রাম শুরু করার পর মেয়র বলেন, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়ার রোগী পাওয়া গেছে। সিটি করপোরেশন আগে থেকেই সতর্ক ছিল। মশক নিধনে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের অভিযান চলমান ছিল। সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। তাই আজ থেকে সিটি করপোরেশন এলাকায় মশক নিধনে ‘ক্রাশ প্রোগ্রাম’ শুরু হয়েছে। যাতে ওষুধ ছিটিয়ে মশক নিধন করা হবে।
তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ৫৭টি স্পটে ডেঙ্গুর লার্ভা পেয়েছেন এবং ১৫টি স্থানকে ডেঙ্গুর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলেছেন। এতে আমাদের একটি সুবিধা হয়েছে। যেসব স্থানে লার্ভা বেশি, সেসব স্থানগুলোতে ভালোভাবে ওষুধ ছিটিয়ে ব্যবস্থা নিতে পারলে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব থেকে রক্ষা পাব।’ মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ‘ক্রাশ প্রোগ্রামে দৈনিক ১৬৬ জন মশক নিধন কর্মী কাজ করবেন। একদিনে চারটি ওয়ার্ডে মশক নিধনের ওষুধ ছিটাবেন তারা। এভাবে চট্টগ্রাম নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডে মাসব্যাপী মশক নিধনে ক্রাশ প্রোগ্রাম চলবে। পাশাপাশি আমরা এক হাজার ৫০০ স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করেছি, যারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে ডেঙ্গু সম্পর্কে সচেতন করবে। কারো বিল্ডিং-এ জমানো পানি থাকলে এই স্বেচ্ছাসেবকরাই পরিষ্কার করে দিবে। এছাড়া আমাদের লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং চলছে। এরপরও কারও নির্মাণাধীন বিল্ডিং, ছাদে, ছাদবাগানে মশার লার্ভা পাওয়া গেলে অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলেছেন, মশক নিধনে কোন ওষুধ কার্যকরী, কোন ওষুধ কার্যকরী নয় তা তারা গবেষণা করে দেখিয়েছেন। লার্বিসাইড ও অ্যাডাল্টিসাইড কীভাবে ব্যবহার করতে হবে তা বলেছেন।’
পরে মেয়র বিপ্লব উদ্যানে মশার ওষুধ ছিটিয়ে মশক নিধন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। এসময় মশক নিধন কাজে নিয়োজিত কর্মীদের স্প্রের মাধ্যমে ও ফগার মেশিনে ওষুধ ছিটাতে দেখা গেছে।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..