• বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫, ১১:২০ পূর্বাহ্ন
  • |
  • Bangla Converter
  • |
শিরোনাম :
নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী তৃণমূল পর্যায়ে নারী উদ্যোক্তাদের বিকাশ সাধন প্রকল্পের মত বিনিময় সভা নানা আয়োজনে নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস পালিত শিক্ষা ও মানবিকতা উন্নয়নে বাংলাদেশের রোড মডেলে তৈরি হতে যাচ্ছে নারায়ণগঞ্জ  জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে সাবেক ছাত্রনেতা রোমেনের শ্রদ্ধা ভোক্তা -অধিকার সংরক্ষণ আইন২০০৯ প্রচারের মাধ্যমে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সেমিনার অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উদ্বোধন স্বাধীন সাংবাদিকতা রাষ্ট্র মেরামতে সঠিক ভূমিকা রাখে নারায়ণগঞ্জে তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলা ২০২৫-এর শুভ উদ্বোধন মানবিক সেবা’য় মানবাধিকার সংগঠনের ভূমিকা বিষয়ক আলোচনা

প্রয়াত মফিজুল ইসলাম’র মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া

বিডিনিউজ আই ডেস্ক : / ২৩৭ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : শনিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

নিজস্ব সংবাদদাতা: ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মফিজুল ইসলাম’র ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পরিবার বর্গের আয়োজনে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারী) বিকেলে নগরীর দিগবাবুর বাজার এলাকায় প্রয়াত মফিজুল ইসলাম’র বড় সন্তান মাহফুজুল ইসলাম রানা’র সভাপতিত্বে এবং ছোট সন্তান জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মাহাবুবুল ইসলাম রাজন’র সার্বিক পরিচালনায় এ দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই।

সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে প্রধান অতিথি বলেন- আমি অনেকবার দেখেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে চাচা বলে ডাকতেন। ধানমন্ডি ৬নং রোডে আওয়ামী ফাউন্ডেশন ছিলো তখন আমরা বিরোধী দলে ছিলাম। তখন প্রায়ই ওনার সঙ্গে আমরা সেখানে যেতাম। তখন দেখতাম মফিজ ভাইকে প্রধানমন্ত্রী মফিজ চাচা বলে ডাকতেন। তারপর তিনি যখন ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন তখনও সংসদ ভবনে আমরা মফিজ ভাইয়ের সাথে গিয়েছিলাম। তখনও অত্যান্ত সম্মানের সহিত প্রধানমন্ত্রী আমাদের সাথে কথা বলতেন।

তিনি বলেন- আমাদের নেতা মফিজুল ইসলাম ২০১৪ সালে আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন পরপারে। তার সাথে আমার পরিচয় হলো আমি যখন ষাটের দশকে ছাত্রলীগ করি। তখন তিনি সোঁনাকান্দা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। তিনি কোনো হাইব্রিড নেতা ছিলেননা। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ থেকে তিনি তার রাজনৈতিক যাত্রা শুরু করেছিলেন। তখন আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম ছিলো। এবং পরবর্তিকালে তিনি আমাদের শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি হোন। পরে ৯২—৯৭ সাল পর্যন্ত তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..