সম্প্রতি কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত ‘‘বহুমুখী প্রতারক প্রদীপ গ্রেফতার হলেও অধরা সহযোগী রেহেনা’’ শীর্ষক সংবাদে বিশিষ্ট সমাজকর্মী ও সংগঠক রোটারিয়ান জহিরুল ইসলাম সম্পর্কে ভুল ও মিথ্যে তথ্য প্রকাশ করায় রোটারিয়ান জহিরুল ইসলাম তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
১লা জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে এক বিবৃতিতে মো. জহিরুল ইসলাম বলেন- “আমি মোঃ জহিরুল ইসলাম অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত। ফেইসবুকে “প্রদীপ চন্দ্র বর্মন” দেখে নিজ উদ্যোগে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে এবং তার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানের জেলা ভিত্তিক অঙ্গ সংগঠন খোলার প্রস্তাব দেয় এবং আমরা তার সব সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র দেখে (শর্ত দেই) অঙ্গ সংগঠন খোলায় সম্মতি দেই, কিছু টাকাও প্রদান করি। কিন্তু অদ্যবদি প্রদীপ চন্দ্র বর্মন কোনো কাগজ উপস্থাপন করতে না পারায় কোনো ধরনের কাজে আমরা সম্পৃক্ত হয়নি এবং কোনো ধরনের কাজকর্মে সংশ্লিষ্ট হয়নি। আমাদের অনুমতি ছাড়াই প্রদীপ চন্দ্র বর্মন তার ফেইসবুকে আমাদের কার্ড প্রদর্শন করেছে। আমাদের কোনো সম্মতি পত্রে স্বাক্ষর বা অনুমতি নেননি। যার কোনো প্রমান কেউ দিতে পারবে না।’’
এদিকে ফেরদৌসী আক্তার রেহানা সম্পর্কে জহিরুল ইসলামের ভাগ্নি উল্লেখ করে তিনি বলেন- ‘‘সম্মানীত সাংবাদিক ভাইরা আপনারা আপনাদের সাংবাদিকতার নীতির বাহিরে গিয়ে কিভাবে এমন একটি ভুয়া তথ্যনির্ভর সংবাদ একতরফাভাবে প্রচার করেছেন তা আমাদের বোধগম্য নয়, আমার বা আমাদের সাথে একবার হলেও যোগাযোগ করে প্রমান হাতে নিয়ে সংবাদটি প্রচার করলে ভালো হতো। আর আমি সাঈদা আক্তারে সাবেক স্বামী তাতে কি আমি অপরাধী? প্রদীপ চন্দ্র বর্মনের হীন কাজের জন্য তার দেশের প্রচলিত আইনে শাস্তি কামনা করছি। আর সাংবাদিক ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি এরকম একপেশে সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...