• বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:৫২ অপরাহ্ন
  • |
  • Bangla Converter
  • |
শিরোনাম :
ভাম্যমান আদালতের অভিযানে জরিমানা ও ভুয়া ডেন্টাল কেয়ার বন্ধ তীব্র তাপদাহে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে ট্রাফিক পুলিশের প্রশান্তি বাংলাদেশ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র শিক্ষক পেশাজীবি সংগ্রাম পরিষদের স্মারকলিপি প্রদান না.গঞ্জ সদরে বর্জ্য ও জলাবদ্ধতা নিরসন সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত ৫০ ঊর্ধ্বে কফি হাউজ শেষবেলা ফাউন্ডেশনের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কাশীপুরে আ’লীগের সন্ত্রাসীদের মসজিদের হামলা- ভাংচুর না’গঞ্জ সদর উপজেলার আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত না.গঞ্জে নানা আয়োজনে পালিত হবে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত নবাগত সদর ইউএনও তাছলিমা শিরিন নিন্দুকদের সমালোচনা অতিক্রম করে সততার পথে এগিয়ে যেতে চান নারী উদ্যোক্তা ইমা

রূপগঞ্জে শ্রমিক নিহতের প্রতিবাদে বিক্ষোভে পুলিশি বাঁধা

বিডিনিউজ আই ডেস্ক : / ৩০৭ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১
নগরীতে গণসংহতি আন্দোলনের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বাঁধা দিয়েছে পুলিশ।

বিডি নিউজ আই: নারায়ণগঞ্জ রূপগঞ্জে হাসেম ফুড লিমিটেডের জুস কারখানার অগ্নিকান্ডের ঘটনায় সুষ্ঠ বিচারের দাবিতে নগরীতে গণসংহতি আন্দোলনের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বাঁধা দিয়েছে পুলিশ। শনিবার (১০ জুলাই) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে জুস কারখানার অগ্নিকান্ডের নিহত ৫২ জন শ্রমিকের মৃত্যুর প্রতিবাদে গণসংহতি আন্দোলনের বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে নেতৃত্বের বক্তব্য চলাকালীন সময়ে নেতাকর্মীদের উপর চড়াও হয় পুলিশ। সমাবেশের ব্যানার ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে এবং নেতা কর্মীদের উপর শারীরিকভাবে আঘাত করে। কর্মীরা তাদের প্রতিহত করতে গেলে, গণসংহতি আন্দোলনের জেলার প্রধান সমন্বয়ক তরিকুল সুজনের তার পরিহিত পোশাক ছিঁড়ে ফেলে। এ ঘটনায় তিনি গুরুতর আহত হন। বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন।
পুলিশের হামলার প্রতিবাদে তরিকুল সুজন বলেন, আজ রূপগঞ্জের সেজান জুসের কারখানায় ৫২ জন শ্রমিক নিহতের ঘটনায় গণসংহতি আন্দোলনের বিক্ষোভ আয়োজন করে। বিক্ষোভ শুরু করার আগেই পুলিশ আমাদের বাঁধা দিতে থাকেন।
আমরা প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে, সমাবেশ সংক্ষিপ্ত করার অনুমতি নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করি। এরপরেও পুলিশ বারবার বাঁধা দেয় এবং একপর্যায়ে আমাদের ব্যানার ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আমার মাইক ছিনিয়ে নিয়ে, আমাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টায়, পোশাক ধরে টেনে হিঁচরে রাস্তায় ফেলে দেয়। লাঠি ও বুট দিয়ে বুকে, পায়ে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করে, অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে।
তিনি আরো বলেন, আমাদের ন্যায্য দাবী নিয়ে আয়োজন করা বিক্ষোভে, পুলিশের ন্যাক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। যত বাঁধা, হামলাই আসুক আমরা আমাদের দাবী এবং আন্দোলন চলমান রাখবো। আমরা জনগণের পক্ষে, মানুষের অধিকারের পক্ষে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবো।
নারায়ণগঞ্জ জেলার সমন্বয়ক তরিকুল সুজনের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, গণসংহতি আন্দোলন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সম্পাদকমন্ডলির সদস্য জুলহাসনাঈন বাবু, জেলার নির্বাহী সমন্বয়ক অঞ্জন দাস, সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল বাপ্পি, রাজনৈতিক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান রিচার্ড, নারী সংহতির সম্পাদক পপি রানি প্রমুখ।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..