তোমরা যাকে উল্কা বলো রাতের বুক বিদীর্ণ করে নির্ঘুম জেগে থাকে একটা নক্ষত্র পথভুলে, কেউ কি দেখছ! দেখেছ কি কেউ! নক্ষত্রের পাঁজরও দগ্ধ হয় আঁধারের বেনামী যন্ত্রণায়! আচ্ছা! কি ব্যাথা
তেল চিটচিটে এফিটাফ এই ধুলিময় জনপথ, সাবেক ধুধু প্রান্তর!!! অক্সিজেন আর কার্বনডাই অক্সাইডের
দুরন্ত কৈশোর মনে আছে বনি,কৈশোরের সেই মজার খেলার কথা? আমি মিছামিছি ক্যামেরাম্যান আর তুই আমার
নীরা একটি শিক্ষিত মেয়ে। জব নেই টাকা নেই প্রতিভা থাকলেও তাঁর কোন মর্যাদা নেই। মূল্য নেই। বরটি শিক্ষিত
ড্যাঙ ড্যাঙা ড্যাঙ ড্যাঙ, সিংহ মামার জন্ম দিনে নাচে কোলা ব্যাঙ। সব সাথীদের সঙ্গে নিয়ে শেয়াল ধরে গান ; গানের সুরে বাজনা বাজায় বানর হনুমান! দুষ্টু ছেলের দল গাঁয়ের
ভাষাদিবস ‘ভাষা’ ভারতে কুলকুচি করার পর জলীয় বাষ্পে’র আভাষটাই হল আমাদের বাংলা
বেকারত্বের মুক্তি খামার করো কপাল গড়ো আছো যতো যুবক ভাই, অর্থ কামাও জীবন সাজাও আপন রুজির তুল্য
মুখোশের খোলস সবার কাছে না-ই বা হলাম খুব প্রিয়, স্পষ্ট কথা বিষের মতোই
‘ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে শিমুলিয়া ঘাটে আসি মাত্র ৭০টা দিয়া। আর আজকা আইলাম ১২শ টাকা দিয়া। মাঝখান দিয়ে কয়েক কিলোমিটার হাঁটলাম, ৩-৪ বার গাড়ি চেঞ্জ করা লাগল। আমাগো দুঃখ-কষ্ট কেউ দেখে