• মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন
  • |
  • Bangla Converter
  • |
শিরোনাম :
রয়্যাল টোব্যাকো ফ্যাক্টরিতে অভিযানে কারাদণ্ডসহ ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা ৫০ উর্ধ্বে কফি হাউজ শেষবেলা সংগঠনের আলোচনা সভা বন্দর মুছাপুরে এস এস সি পরিক্ষার্থী সিমি ও শিশু সোয়াইফকে মারধর, ভাঙ্গচুর ও লুটপাট শ্রমিক জাগরণ মঞ্চ আয়োজিত “শ্রমিক শ্রেণীর জীবন মান উন্নয়ন ও মজুরী শীর্ষক” সেমিনার অনুষ্ঠিত ইপসা-র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মোঃ আরিফুর রহমান এর পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন নানা আয়োজনে উদযাপিত নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস যানজট নিরসনে ভ্রাম্যমান আদালত চলমান থাকবে -ডিসি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেইক আইডিতে অপপ্রচারের অভিযোগ নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নবজাতকদের জন্য ৪ শয্যা বিশিষ্ট আইসিইউ উদ্বোধন না.গঞ্জে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

কমরেড ইসমাইল হোসেনের স্মরণানুষ্ঠান

বিডিনিউজ আই ডেস্ক : / ২৯১ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২১
কমরেড ইসমাইল হোসেনের ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকীতে সিপিবি নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার সভা।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ॥ বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির সাবেক সদস্য কমরেড ইসমাইল হোসেনের ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ১৯ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকাল চারটায় সিপিবি নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির উদ্যোগে জেলা কার্যালয়ে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা কমিটির সভাপতি কমরেড হাফিজুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন সিপিবি নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড শিবনাথ চক্রবর্তী, জেলা কমিটির সদস্য কমরেড দুলাল সাহা, বিমল কান্তি দাস, আঃ হাই শরীফ, শাহানারা বেগম, সুজয় রায় চৌধুরী বিকু, ইকবাল হোসেন, কৃষ্ণা ঘোষ, শোভা সাহা, দিব্যেন্দু মিত্র, মাইনউদ্দিন মানিক, মনিরুজ্জামান চন্দন, মোঃ নাসির উদ্দিন ও বিজয় কর্মকার।
আলোচনায় নেতৃবৃন্দ বলেন, কমরেড ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির সদস্য ছিলেন। তাঁর জন্ম চাঁদপুর জেলার মতলব থানায়। তিনি নারায়ণগঞ্জ হোসিয়ারী শ্রমিকদের আন্দোলন ও সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি এক সময় হোসিয়ারীতে চাকরি করতেন, পরবর্তীতে একজন ছোট মালিক হয়েছিলেন। মালিক হবার পরও তিনি পিছন থেকে হোসিয়ারী শ্রমিকদের আন্দোলন ও সংগঠন গড়ে তোলার কাজ করতেন।
কমরেড ইসমাইল হোসেন ছিলেন একেবারে প্রচারবিমুখ শান্ত স্বভাবের এক মানুষ। তাঁর কোন অহংকার ছিল না, চাকচিক্ক ছিল না। স্ত্রী শাহানারা বেগমকে পার্টিতে এনেছিলেন, তাকে নারী আন্দোলনের সাথে যুক্ত করে দিয়েছিলেন। তিনি (শাহানারা বেগম) এখনো আমাদের পার্টির নারায়ণগঞ্জ জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য আছেন। মেয়ে ফৌজিয়া খানম জলি ছাত্র ইউনিয়নে যুক্ত ছিল। সে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন নারায়ণগঞ্জ জেলা সংসদের সভাপতিও ছিল এক সময়ে। এখন একটা স্কুলের শিক্ষক। ছোট ভাই হান্নানকে দলের সাথে যুক্ত করেছিলেন।
কমরেড ইসমাইল পরিণত বয়সের আগেই শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। বেশ কয়েক বছর বিভিন্ন চিকিৎসা করার পরও আর সুস্থ হলেন না। ২০০৬ সালের ১৯ অক্টোবর নারায়ণগঞ্জে অপরিণত বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর এ মৃত্যু খুবই দুঃখজনক!
একজন কমিউনিস্টের যত গুণাগুণ থাকা দরকার তার সবকিছুই ছিল কমরেড ইসমাইল হোসেনের মধ্যে। আচরণের দিক থেকে তিনি ছিলেন খুব উঁচু মাপের। উন্নত মানবতাবোধ, উন্নত নৈতিকতা ও আন্তরিকতায় ছিলেন অতুলনীয়। এই কমরেড এর কর্ম ও জীবন থেকে আমাদের অনেক কিছু শিক্ষা নেবার আছে।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..