• শনিবার, ৩১ মে ২০২৫, ১০:৩৪ অপরাহ্ন
  • |
  • Bangla Converter
  • |
শিরোনাম :
জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে সাবেক ছাত্রনেতা রোমেনের শ্রদ্ধা ভোক্তা -অধিকার সংরক্ষণ আইন২০০৯ প্রচারের মাধ্যমে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সেমিনার অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উদ্বোধন স্বাধীন সাংবাদিকতা রাষ্ট্র মেরামতে সঠিক ভূমিকা রাখে নারায়ণগঞ্জে তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলা ২০২৫-এর শুভ উদ্বোধন মানবিক সেবা’য় মানবাধিকার সংগঠনের ভূমিকা বিষয়ক আলোচনা শুধু ফলাফলনির্ভর শিক্ষা নয়, বরং শিক্ষার্থীদের নৈতিক, মানবিক ও বাস্তবজ্ঞানসম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতেই হবে নারায়ণগঞ্জে তাঁতীদলের কর্মী সভা “আইন প্রণয়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং আইন বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি প্রকল্প”শীর্ষক কর্মশালা আগামীর বাংলাদেশ হবে তারুণ্যের প্রতিভা ও কর্মে উদ্ভাসিতঃ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা

‘হাসিনা : আ ডটারস্ টেল’ গ্রিসে প্রদর্শিত

বিডিনিউজ আই ডেস্ক : / ১০২৩ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ৫ জুলাই, ২০২২

বিডি নিউজ আই, ঢাকা : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনার ব্যক্তি জীবনের অজানা-অদেখা গল্প নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র ‘হাসিনা: আ ডটারস টেল’ গ্রিসে প্রদর্শিত হয়েছে।
গ্রিসের রাজধানী এথেন্সের বহুভাষিক পাঠাগার ও সংস্কৃতি কেন্দ্র ‘উই নিড বুকস’-এ রোববার প্রামাণ্যচিত্রটি প্রদর্শিত হয়।
‘উই নিড বুকস’-এর সহায়তায় গ্রিসে বাংলাদেশের দূতাবাস এ প্রদর্শনীর আয়োজন করে।
প্রবাসী বাংলাদেশিরা ছাড়াও, ছাত্র, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ ‘হাসিনা: আ ডটারস টেল’ দেখতে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বহুভাষিক এ পাঠাগারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা লোয়ানা নিশিরিও এবং গ্রিসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আসুদ আহমেদ বক্তব্য রাখেন।
প্রাচীন ও পশ্চিমা সভ্যতার দোলনা হিসেবে পরিচিত গ্রিসে এই তথ্যচিত্রের প্রথম প্রদর্শনী এটি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের সদস্যদের সংগ্রাম এবং আধুনিক, গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ উন্নয়নশীল জাতি গঠনে তাদের ভূমিকা নিয়ে প্রামাণ্যচিত্রটি দর্শকদের মধ্যে উৎসাহ ও কৌতূহলের সৃষ্টি করেছে।
২০১৮ সালের নভেম্বরে ‘হাসিনা : এ ডটারস্ টেল’ সিনেমা হলে মুক্তি পায়। পরে বিভিন্ন টেলিভিশনেও সম্প্রচার করা হয়।
১৯৫২ সালে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঢাকায় আসা থেকে শুরু করে শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন ঘটনা উঠে এসেছে এই প্রামাণ্যচিত্রে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দুই বোন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকা অবস্থায় পরিবারের সব সদস্যসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়।
এরপর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ১৯৮১ সালে দেশে ফেরা, দিক হারানো আওয়ামী লীগের হাল ধরে দলকে আবার কক্ষপথে ফেরানো, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রিত্ব- সব বিষয়ই প্রামাণ্যচিত্রে তুলে এনেছেন নির্মাতা।
পিপলু খান নির্মিত প্রামাণ্যচিত্রটি এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশে প্রশংসা কুড়িয়েছে।
শেখ হাসিনাকে নিয়ে নির্মিত এই প্রামাণ্যচিত্রে স্বাভাবিকভাবেই উঠে এসেছে বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে তার সম্পর্ক, তার সংস্পর্শে বেড়ে ওঠা, বাবার রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি তাঁর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাসের বিষয়টি।
সিআরআই’র ব্যানারে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্রটির প্রযোজক হিসেবে রয়েছেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র, সিআরআইয়ের ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী, সিআরআইয়ের ট্রাস্টি নসরুল হামিদ।
প্রামাণ্যচিত্রটির সংগীতায়োজন করেছেন দেবজ্যোতি মিশ্র, সিনেমাটোগ্রাফিতে সাদিক আহমেদ, সম্পাদনা করেছেন নবনীতা সেন।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..