• শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন
  • |
  • Bangla Converter
  • |
শিরোনাম :
নাঃগঞ্জে গণমাধ্যম কর্মীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল কর্তৃক কর্মশালা ও সনদপত্র বিতরণ নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প নারায়ণগঞ্জে গণপ্রকৌশল দিবস ও আইডিইবি’ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সভা ও র‍্যালি নারায়ণগঞ্জে বেসরকারি হাসপাতাল মালিকদের নিয়ে মতবিনিময় সভা সুজন-এর ২৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা না’গঞ্জে গ্রাম আদালত বিকেন্দ্রীকৃত পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ রাজধানীতে ঢাকা-১৭ আসনে খেলাফত মজলিসের প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প আজ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ -এর মৃত্যুবার্ষিকী সিদ্ধিরগঞ্জে আঁধারে আলো প্রতিবন্ধী কল্যাণ সংস্থা’ উদ্যোগে প্রতিবন্ধীদের মাঝে চাল বিতরণ নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে প্রার্থী হবেন কৃষকদল নেতা শরিফ মোল্লা

দোকানপাট-গণপরিবহন বন্ধ ॥ রয়েছে মানুষের আনাগোনা

বিডিনিউজ আই ডেস্ক : / ৩৪৫ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১
লকডাউনের প্রথম দিনে নারায়ণগঞ্জ মহানগরীূর চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা: নারায়ণগঞ্জে সকাল থেকে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। শহরের মার্কেট ও দোকানপাট অধিকাংশ বন্ধ থাকলেও শহরতলীতে অন্যান্য স্বাভাবিক দিনের মতোই দোকানপাট খোলা রয়েছে। মানুষের চলাচলেও স্বাভাবিকতা দেখা গেছে। তবে শহরের কয়েকটি পয়েন্টে পুলিশ চেকপোস্ট বসিয়েছে। পুলিশ সড়কে বের হওয়া রিকশাগুলো থামিয়ে যাত্রী নামিয়ে দিচ্ছে।
মঙ্গলবার (২২ জুন) সকাল আটটা থেকে বেলা একটা পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ শহর ও আশেপাশের কয়েকটি এলাকায় এই চিত্র দেখা যায়। করোনা পরিস্থিতিতে সরকার ঘোষিত সাত দিনের লকডাউনের প্রথম দিন আজ।
লকডাউন চলাকালীন জরুরি পরিষেবা, চিকিৎসা সেবার কাজে নিয়োজিত কিছু প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ রয়েছে। এছাড়া পণ্যবাহী যান এবং অ্যাম্বুলেন্স চলাচলও করতে পারবে এই সময়ে। এদিকে গতকাল সোমবার জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ জানিয়েছিলেন, লকডাউন থাকলেও পোশা কারখানা খোলা রাখা যাবে। সেক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শ্রমিকদের কারখানার ভেতরে রেখেই উৎপাদন কার্যক্রম চালাতে হবে।
সরেজমিনে দেখা যায়, নগরীতে যান চলাচল প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর অবস্থানে রয়েছে পুলিশ। সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া কোনো যান প্রবেশ করতে দিচ্ছেন না। তবে কিছু রিকশা শহরে চলাচল করতে দেখা গেছে। সেক্ষেত্রে বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তি ও নারী ব্যতীত যাত্রী নামিয়ে দিয়ে রিকশা সড়কের উপর উল্টিয়ে রাখা হচ্ছে। অ্যাম্বুলেন্সগুলোও চেক করা হচ্ছে যে ভিতরে রোগী আছে কিনা। অন্যদিকে নদীপথে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে সীমিত আকারে খেয়া পারাপার চলছে।
এদিকে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজে বের হওয়া সাধারণ মানুষ। লকাউনের মধ্যেও পোশাক কারখানা খোলা থাকায় দীর্ঘ পথ পায়ে হেঁটে কারখানায় পৌঁছাতে দেখা গেছে পোশাক শ্রমিকদের। সকালে বৃষ্টির মধ্যেও ছাতা মাথায়, অনেকে ভিজেও কারখানার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হতে দেখা গেছে। কারখানা খোলা রেখে গণপরিবহন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভোগান্তিতে পড়া শ্রমিকরা।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..